May 4, 2024

ফরচুন নিউজ ২৪

জাতীয়

1 min read

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যসহ দেশের সকল ভাস্কর্য রক্ষায় হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে। রিটে দেশের সব জায়গায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যের...

কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুরের প্রতিবাদে রোববার সারাদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে...

1 min read

করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) দ্বিতীয় ওয়েভ (পর্যায়) মোকাবিলায় যা যা করণীয় সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার...

গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ (শনিবার)। ১৯৬৩ সালের এইদিনে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি।...

1 min read

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মধ্যে ১৬৪২ জনকে নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে। শুক্রবার (৪ ডিসেম্বর) তাদেরকে আটটি জাহাজে সেখানে পাঠানো...

1 min read

বসানো হলো পদ্মা সেতুর ৪০তম স্প্যান। ৩৯তম স্প্যান বসানোর সাত দিনের মাথায় শুক্রবার সকালে সেতুর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া অংশে মাঝ নদীতে ১১ ও ১২ নং পিয়ারে ৪০তম স্প্যানটি বাসানো হলো। এতে দৃশ্যমান হলো সেতুর ছয় কিলোমিটার।  এর আগে, গত ২৭ নভেম্বর (শুক্রবার) সেতুর ৩৯তম স্প্যান বসানোর কাজ সম্পন্ন হয়। ৪০তম স্প্যানের পর বাকি থাকবে আর মাত্র একটি স্প্যান। ১২ ও ১৩ নম্বর পিয়ারে সর্বশেষ ৪১তম স্প্যান ‘২-এফ’ বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে প্রকৌশলীদের। পাশাপাশি স্প্যান বাসানো ছাড়াও অন্যান্য কাজও এগিয়ে চলেছে। এর মধ্যে সেতুতে ১৮ শতাধিক রেলওয়ে ও ১২ শতাধিক রোড ওয়েস্ল্যাব বসানো হয়েছে।  ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর খুঁটিতে প্রথম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় পদ্মা সেতু। এরপর একে একে বসানো হয় স্প্যানগুলো। এতে দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর পাঁচ হাজার ৫৫০মিটার অংশ।  ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো। পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আগামী ২০২১ সালেই খুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।  মোট ৪২টি পিয়ারে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্প্যান বসিয়ে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। সবকটি পিয়ার এরই মধ্যে দৃশ্যমান হয়েছে। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) এবং নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন। দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণ করেছে বাংলাদেশের আবদুল মোমেন লিমিটেড। 

1 min read

গত এক দশকে বাংলাদেশের ‘অসামান্য অর্জনের’ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড। এই উন্নয়নের জন্য তাকে সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দিয়েছেন প্যাট্রিসিয়া। তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকারের এই অসামান্য অর্জনের পুরো কৃতিত্বই তার একার।’  গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশন ও কমনওয়েথ সচিবালয়ের যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত উচ্চ পর্যায়ের আলোচনাসভার পর বাসসকে দেয়া এক বিশেষ ভার্চুয়াল সাক্ষাতকারে কমনওয়েলথ মহাসচিব এ কথা বলেন।  প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড বলেন, ‘শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তার সরকার যে অসামান্য অর্জন লাভ করেছে তার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব এককভাবে তার।’  তিনি বলেন, 'মিয়ানমারে নিপীড়ন থেকে বাঁচতে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা জন্মভূমি ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এই বিপুল সংখ্যক শরণার্থীর বোঝা সত্ত্বেও বিশ্বব্যাপী চলমান ভয়াবহ মহামারীর মধ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে প্রবৃদ্ধি অর্জন নিশ্চিত করেছে, তা বর্তমান বিশ্বের অনেক নেতার জন্যই শিক্ষণীয়।  কমনওয়েলথের এই শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, ‘বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ঝুঁকিপূর্ণ উন্নয়নশীল দেশের নেতা হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব থেকে আমরা এই নির্দেশনাই পাই যে, মানবতার বিনিময়ে উন্নয়ন অর্থহীন আর এই ধরণের দিকনির্দেশনাই প্রকৃত নেতৃত্বের মূল চাবিকাঠি হওয়া উচিৎ।’  এই ভার্চুয়াল আলোচনায় বিভিন্ন ইস্যুর মধ্যে কমনওয়েলথের সদস্যদের সাথে সংস্থাটির গভীরতম সম্পর্ক, বিশেষ করে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশকে সহায়তা নিয়েও আলোচনা হয়।  তিনি রোহিঙ্গা সংকট, সকলের মাঝে সমানভাবে কোভিড-১৯ সম্ভাব্য ভ্যাকসিন পৌঁছে দেয়ার পাশাপাশি ভয়াবহ মহামারীর ফলে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে বিরূপ প্রভাবে পড়েছে, তা থেকে উত্তরণের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। শেখ হাসিনা মহামারীর মধ্যেই দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সক্ষম হয়েছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন।  স্কটল্যান্ড বলেন, 'শেখ হাসিনা সরকারের দূরদর্শী পরিকল্পনা, কার্যক্রম ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাংলাদেশ ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। অনেক উন্নয়নশীল দেশই নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে রয়েছে। আমি এই সাফল্য অর্জনের জন্য শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে কৃতিত্ব দিচ্ছি।’  কমনওয়েলথ মহাসচিব বলেন, 'শুধুমাত্র গত দশকেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১৮৮ শতাংশ বেড়েছে। গড়ে এই প্রবৃদ্ধির হার ছিল বছরে ৬ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশ। দেশটির তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত শতভাগ আইসিটি পৌঁছে দেয়াই এই অর্থনৈতিক অর্জনের অন্যতম প্রধান কারণ।'  কমনওয়েলথ মহাসচিব জানান, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য কন্যা ও তার নেতৃত্বের উপযুক্ত উত্তরসূরী।  তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি বাংলাদেশের সাফল্যের বীজ শেখ হাসিনা তার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে পেয়েছিলেন। তিনি একটি স্বাধীন ও অর্থনৈতিকভাবে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন।  প্যাট্রিসিয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে নিয়ে গিয়েছিলেন। তার আমলেই ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ কমনওয়েলথভুক্ত হয়। 

1 min read

স্বেচ্ছায় নোয়াখালীর ভাসানচরে যেতে চাওয়া রোহিঙ্গাদের কক্সবাজারের ঘিঞ্জি শরণার্থী শিবিরগুলো থেকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে রোহিঙ্গাদের প্রায় ১০০ পরিবার উখিয়া...

1 min read

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোঃ সহিদুল ইসলাম ও ইথিওপিয়ায় নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোঃ নজরুল ইসলাম রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের সাথে আজ...